Evaly উথান ও বিজনেস মডেল।

ইভ্যালি বাংলাদেশের সবচেয়ে আলোচিত e-commerce ফেয়ার 2019 সালে বাংলাদেশের সেরা ফলাফল প্রকাশিত রিপোর্টে 68% এশিয়ার প্রথম স্থানে ছিল দেশের শীর্ষ ই-কমার্স কোম্পানির দারাজ আর 21% সেরভাইস নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ছিল।
2018 সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া ইভ্যালি মাসে প্রায় 59 লক্ষবার ভিজিট হয়েছিল এই ব্যবসা অন্যদিকে একই মাসের দারাজ এর ওয়েবসাইট ভিজিট হয়েছিল 46 লক্ষ বার এছাড়াও ট্রাফিক জেনারেশন থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যারামিটার বিবেচনা করে বর্তমানে বাংলাদেশের যেকোনো এক মাস দলগুলো থেকেই এগিয়ে থাকবে অথচ প্রতিষ্ঠানগুলোর এখনো দুই বছর পার হয়নি এরই মধ্যে কারণে যেমন আলোচিত অনেক কার্যক্রমের কারণে বেশ সমালোচিত।

সাবেক ব্যাংকার মোহাম্মদ রাসুলের ব্যবসায়ী জীবনের শুরু হয় 2016 সালে গ্যাস দায়ভার গ্রন্থের মাধ্যমে অল্প কিছুদিনের মাঝে বেশ ভালো পরিচিতি পেয়ে যায় এবং পরবর্তীতে তিনি একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠা করার কথা ভাবেন ধারাবাহিকতায় 2008 করা শুরু করে শুরুর দিকের শহরকেন্দ্রিক থাকলেও সুলভ মূল্যে ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক ও প্রযুক্তি আসার পর ই-কমার্স বিজনেস রয়েছে ধীরে ধীরে মফস্বলেও পৌঁছে যেতে থাকে যার ফলে তিনি মার্কেটের ব্যবসায়ীরা সম্প্রতি বাংলাদেশে বর্তমানে ছাড়া প্রায় 50,000 উদ্যোক্তা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ই-কমার্স এর সাথে যুক্ত আছে এই বছরের আগস্ট পর্যন্ত প্রাপ্ত অনুসারে বাংলাদেশের ই কমার্স সাইট দাঁড়িয়েছে।

মোহাম্মদ রাসুল 5 বছর আগে 2016 সালে ছিল মাত্র 560 কোটি টাকা এর মধ্যে প্লেয়ার হিসেবে মার্কেটে আগমন ঘটে ইভ্যালি থেকে সদ্য কিছু এমপ্লয়ী ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কার্যক্রম চালিয়ে যেতে থাকা কোম্পানি দিয়ে এবং অ্যাগ্রেসিভ বিজনেসম্যান এর মাধ্যমে খুব কম সময়ের মধ্যে বেশ ভালো ফ্রাকশন অর্জন করতে সক্ষম হয় 2019 অফার এবং ক্যাম্পেইনে তাদের কার্যক্রম চালাতে থাকে বিভিন্ন অফারের পাশাপাশি কোম্পানিটি অনলাইন এবং অফলাইন এ বিপুল পরিমাণে এডভার্টাইজিং প্রমোশন চালিয়ে যায় এরপর থেকেই যখন আমি আসলেই কমার্সের তখন প্রথমেই আমার যে জিনিসটা মনে হচ্ছে যেখানে দুই টাকার চ্যালেঞ্জ আছে একটা ছেলে ক্যাশ অন ডেলিভারি আরেকটি পেমেন্ট পেমেন্ট একটা কোম্পানি থেকে আপনি যখন করতে যাবেন সে কোম্পানির প্রতি একটা ট্রাস্ট আপনাকে বের করতে হবে।

15 হাজারের বেশি ব্যবহারকারী এবারের ওয়েবসাইট ভিজিট করেছে 40 হাজার থেকে 50 হাজার পর্যন্ত ছিল সেটাকে ছিল একটি পরিপূর্ণ এভরিথিং স্টোর অর্থাৎ সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে এমন একটি ই-কমার্স ওয়ার্ড থেকে শুরু করে চার হাজারের বেশি পণ্য বিক্রি বাড়িতে বেশি আমাদের মার্চেন্ডাইজ ভালো অর্জন করেছিল ইনস্টিটিউট মূল উদ্দেশ্য বর্তমানে কোম্পানির প্লাটফর্মে প্রতিমাসে 10 লাখ করা হচ্ছে আর লেনদেন হচ্ছে 300 কোটি টাকার পণ্য গ্রাহকের সংখ্যা 35 লাখ ছাড়িয়ে গেছে হাজারের বেশি চালাক আছে সম্প্রতি অন্যান্য জেলা শহরের করা হয়েছে
অর্থাৎ প্রতিনিয়ত কাস্টমার এবং অর্ডার এর সংখ্যা বাড়ল নিজেদের ভিতরে রেখেছিল কোম্পানিটি যদিও বর্তমানে তাদের কার্যক্রম আরও বড় পরিসরে এক্সপ্লেইন করতে নতুন অফিসের স্টাফ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় 15 হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠানটিতে প্রত্যেকটা হিসেবে কাজ করেছে ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং আর বিভিন্ন ধরনের অভিযোগের কারণে ইভ্যালি থেকে তৈরি হয়েছে বেশকিছু নেগেটিভিটি দেশের বেশিরভাগ রাজধানী এক্সপ্রেস প্রতিস্থাপন করার মাধ্যমে 2020 সালের 24 শে মার্চ নিজস্ব লজিস্টিক্যালি এক্সপ্রেস ডেভলপ করেছে ইতোমধ্যে দেশের প্রায় 200 টিরও বেশি এক্সপ্রেস তৈরি করা হয়েছে.

ডেলিভারি ক্ষেত্রে অনেকটাই আমাজনের মডেল ফলো করে সবচেয়ে কাছাকাছি থাকা এই ইভলি গ্রাহকের কাছে প্রোডাক্ট পৌঁছে দেয় বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে এসেছে 2020 সালের জুন মাসে রিচার্জ করার মাধ্যমেই ইভলি ডেলিভারি সার্ভিস শুরু করেন এবং উত্তরাতে সীমাবদ্ধ থাকলেও বর্তমানে ঢাকা শহরে এবং চট্টগ্রামের ডেলিভারি সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশে নর্থ এন্ড কফি রোস্টার্স সহ বেশ কিছু রেস্টুরেন্টের হিসেবে যুক্ত হয়েছে সংখ্যাও প্রতিনিয়ত বাড়ছে সম্প্রতি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন ব্যবহার করতে পারে।
এছাড়াও ডিসকাউন্ট অফার তো আছেই এমনটা যেন আপনাকে ওনার করছি বা আপনারা আমরা আপনাদেরকে কোন সেবার করছি আপনারা আমাদেরকে ফেভার করতেছেন বাট আমরা একটাই ক্যাম্পেইন রান করি এখানে দুইটা অর্ডার হয় না আমাদের 5:40 টায় ফোন অর্ডার হয়েছে আসলে এইভাবে পোস্তগোলা হয় না এটা একটা কোনটি আমাদের এগ্রিমেন্ট হয় ওই সব জিনিস আপনারা সেই ঈমানের জন্মের পর থেকে সবাই জানেন যে আমরা কখনোই বলি নাই যে আমরা ডেলিভারিতে এখন তো দেখবেন যে সিস্টেমে আমরা দিয়ে দিয়েছি যে সব পারে কারণ আমরা জানি
অ্যাপের মাধ্যমে কাস্টমারদের পাশাপাশি তাদের নিজেদের প্লাটফর্মে ভাবে আকৃষ্ট করতে পেরেছে প্রতিষ্ঠানটি সাধারণ হচ্ছে অনেক বেশি প্রফিট করতে না পারলেও তাদের নেট লস এর পরিমাণ তেমন বেশি হবে না ব্যবসা শুরু থেকেই প্রস্তুতি কমিটির ক্ষেত্রে মূল বিষয়টি হচ্ছে ক্যাশ ফ্লো ঠিক রেখে কাস্টমার সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়া।
জাতীয় কথাতেই স্পষ্ট স্পষ্ট ধারণা করা সম্ভব হবে কি বিশ্লেষণের পর্যালোচনা করতে গেলে শুরুতে যে বিষয়টি চলে আসবে সেটি হচ্ছে ইন্সেন্টিভ মডেল আধুনিক কাস্টমারদের আকৃষ্ট করে পণ্য বিক্রয় থেকে বেশি প্রকাশ ট্রিলক 10 শতাংশ থেকে শুরু করে । তাহলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন খোদা হাফেজ 😍

Post a Comment

1 Comments